অন্নপূর্ণা উত্তরিলা গাঙ্গিনীর তীরে।
পার কর বলিয়া ডাকিলা পাটুনীরে।।
সেই ঘাটে খেয়া দেয় ঈশ্বরী পাটুনী।
ত্বরায় আনিল নৌকা বামাস্বর শুনি।।
ঈশ্বরীরে জিজ্ঞাসিল ঈশ্বরী পাটুনী।
একা দেখি কুলবধু কে বট আপনি।।
পরিচয় না দিলে করিতে নারি পার।
ভয় করি কি জানি কে দিবে ফেরফার।।
ঈশ্বরীরে পরিচয় কহেন ঈশ্বরী।
বুঝহ ঈশ্বরী আমি পরিচয় করি।।
বিশেষণে সবিশেষ কহিবারে পারি।
জানহ স্বামীর নাম নাহি ধরে নারী।।
গোত্রের প্রধান পিতা মুখবংশজাত।
পরমকুলীন স্বামী বন্দবংশখ্যাত।।
পিতামহ দিলা মোরে অন্নপূর্ণা নাম।
অনেকের পতি তেঁই পতি মোর বাম।।
অতিবড় বৃদ্ধ পতি সিদ্ধতে নিপুণ।
কোন গুণ নাহি তাঁর কপালে আগুন।।
কুকথায় পঞ্চমুখ কণ্ঠভরা বিষ।
কেবল আমার সঙ্গে দ্বন্দ্ব অহর্নিশ।।
গঙ্গা নামে সতা তার তরঙ্গ এমনি।
জীবনস্বরূপা সে স্বামীর শিরোমণি।।
ভূত নাচাইয়া পতি ফেরে ঘরে ঘরে।
না মরে পাষাণ বাপ দিলা হেন বরে।।
অভিমানে সমুদ্রেতে ঝাঁপ দিলা ভাই।
যে মোরে আপনা ভাবে তারি ঘরে যাই।।
সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের নন্দনতত্ত্ব: নান্দনিক নৈরাজ্যের অক্ষ(র)রেখা? - রাজু
আলাউদ্দিন
-
[image: সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের 'নন্দনতত্ত্ব' বইয়ের প্রচ্ছদ]
বাংলাদেশে কলাবিদ্যা নিয়ে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের *নন্দনতত্ত্ব* বইটি ছিল প্রথম
কোনো গ্রন্থ যেখানে ছ...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন